ইসির সংলাপে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আয়োজিত সংলাপে সাড়া দিয়েছেন ২২ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।
বুধবার (০৬ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাওঁয়ের নির্বাচন ভবনে সভাকক্ষে চলছে এ সংলাপ।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ( সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশন প্রিন্ট মিডিয়ার ৩৪ জন সম্পাদক-জ্যেষ্ঠ সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। এদের মধ্যে ২২ জন অংশ নিয়েছেন সংলাপে। তারা হলেন- প্রথম আলো থেকে আনিসুল হক ও সোহরাব হাসান, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক অজয় দাস গুপ্ত, মানবকণ্ঠ ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দুলাল আহমেদ, আমার সংবাদ সম্পাদক হাশেম রেজা, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সম্পাদক ইনাম আহমেদ চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বিভু রঞ্জন সরকার, বাংলাদেশ জার্নালের সম্পাদক শাহজাহান সরদার, ইত্তেফাক সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ডেইলি অবজারভার অনলাইন ইনচার্জ কাজী আব্দুল হান্নান, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মাহবুব কামাল, ভোরের ডাক সম্পাদক কে এম বেলায়েত হোসেন, যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম, প্রতিদিনের সংবাদ সম্পাদক শেখ নজরুল ইসলাম, আজকের পত্রিকা সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ডেইলি স্টারের এক্সিকিউটিভ এডিটর সৈয়দ আশফাকুল হক, নিউএজ সম্পাদক নূরুল কবীর, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবু সাঈদ খান ও সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন।
এর আগে গত ১৩ মার্চ ৩০ শিক্ষাবিদকে সংলাপের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। তাতে ১৭ জনই সাড়া দেননি। এরপর ৩৯ বিশিষ্ট নাগরিককে সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল ইসি। তাদের মধ্যে ২০ জনই সাড়া দেয়নি।
তবে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত সংলাপে আমন্ত্রিতরা ইসির সঙ্গে বৈঠকে বসে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের সীমিত ব্যবহার, নির্বাচনের সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিজেদের অধীনে আনা, দলগুলোর আস্থা অর্জনসহ একগুচ্ছ প্রস্তাব দেন।